ঢাকা ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
নবীন চারুশিল্পীদের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে খুলনা আর্ট একাডেমির ভাইভা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত মুরাদনগরের পূর্বধূইর পশ্চিম ইউনিয়ন জামাায়াত ইসলামী উদ্যোগে নির্বাচনী সাধারণ সভা.  মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের মধ্যকার ব্যবধান দূর করতে হবে। চট্টগ্রামে প্লাস্টিকের দূষণ মোকাবেলায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি:  বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কামরুলের সমর্থনে জনসমাবেশ নাসিরনগর সাংবাদিক ফোরামের কমিটি গঠন  বটিয়াঘাটায় নবাগত ইউএনও’ র যোগদান  খুলনা কে, ডি, এ  খানজাহান আলী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা। রক্তাক্ত ২৮ অক্টোবর বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের জঘন্য মানবতাবিরোধী অপরাধ: -অধ্যাপক আহসানুল্লাহ নাসিরনগরে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত।

মাদ্রাসা শিক্ষকদের জুন মাসের এমপিও আবেদনের নতুন সময়সূচি

মোহাম্মদ গোলাম সাদেক
  • আপডেট সময় : ০৭:২২:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫ ২৭৩ বার পড়া হয়েছে

বেসরকারি মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের জুন মাসের এমপিও আবেদন জমা দেওয়ার সময়সীমা পরিবর্তন করেছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি থাকায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মুহাম্মদ মাহবুবুল হকের সই করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (মাদ্রাসা) শিক্ষক-কর্মচারীদের জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত) অনুযায়ী প্রতি মাসের ৪ তারিখের মধ্যে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মেমিস সফটওয়্যারের মাধ্যমে এমপিওর অনলাইনে আবেদন সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হয়। এরপর ৮ তারিখের মধ্যে তা মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মেমিস সেলে পাঠানো করার কথা।

তবে, এবার ঈদুল আজহার কারণে জুন মাসের আবেদনগুলো প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ১ থেকে ৪ জুন এর মধ্যে মেমিস সফটওয়্যারের মাধ্যমে উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হবে। আর উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের ১ থেকে ১০ জুন এর মধ্যে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মেমিস সেলে সেগুলো পাঠাতে বলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, এমপিও (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) হলো সরকার স্বীকৃত বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য একটি বেতন-ভাতা দেওয়ার প্রচলিত ব্যবস্থা। এই পদ্ধতির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকার থেকে মাসিক বেতন পান। আর মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও আবেদন একটি নির্ধারিত সফটওয়্যারের (মেমিস) মাধ্যমে করা হয়, যা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়। প্রতি মাসেই নির্ধারিত সময় অনুযায়ী আবেদন করতে হয়। যদি নির্ধারিত মাসের এমপিও আবেদন যথাসময়ে না করা হয় তবে সেই মাসে শিক্ষক-কর্মচারীরা বেতন বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
superadmin
ট্যাগস :

মাদ্রাসা শিক্ষকদের জুন মাসের এমপিও আবেদনের নতুন সময়সূচি

আপডেট সময় : ০৭:২২:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

বেসরকারি মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের জুন মাসের এমপিও আবেদন জমা দেওয়ার সময়সীমা পরিবর্তন করেছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি থাকায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মুহাম্মদ মাহবুবুল হকের সই করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (মাদ্রাসা) শিক্ষক-কর্মচারীদের জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত) অনুযায়ী প্রতি মাসের ৪ তারিখের মধ্যে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মেমিস সফটওয়্যারের মাধ্যমে এমপিওর অনলাইনে আবেদন সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হয়। এরপর ৮ তারিখের মধ্যে তা মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মেমিস সেলে পাঠানো করার কথা।

তবে, এবার ঈদুল আজহার কারণে জুন মাসের আবেদনগুলো প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ১ থেকে ৪ জুন এর মধ্যে মেমিস সফটওয়্যারের মাধ্যমে উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হবে। আর উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের ১ থেকে ১০ জুন এর মধ্যে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মেমিস সেলে সেগুলো পাঠাতে বলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, এমপিও (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) হলো সরকার স্বীকৃত বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য একটি বেতন-ভাতা দেওয়ার প্রচলিত ব্যবস্থা। এই পদ্ধতির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকার থেকে মাসিক বেতন পান। আর মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও আবেদন একটি নির্ধারিত সফটওয়্যারের (মেমিস) মাধ্যমে করা হয়, যা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়। প্রতি মাসেই নির্ধারিত সময় অনুযায়ী আবেদন করতে হয়। যদি নির্ধারিত মাসের এমপিও আবেদন যথাসময়ে না করা হয় তবে সেই মাসে শিক্ষক-কর্মচারীরা বেতন বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়।