ঢাকা ০২:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
রূপগঞ্জ উপজেলার ইছাপুরা এলাকায় মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ও আয়েশা (রাঃ) কে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কটূক্তির অভিযোগে গ্রেফতার ১ যুবক নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে রাজউকের রাস্তার পাশের এতিম শিক্ষার্থীদের রোপন করা অর্ধশত কলাগাছ কেটে দিয়েছে এমপিওভূক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন থেকে অতিরিক্ত ৪% কর্তনের বিপরীতে অতিরিক্ত সুবিধা প্রদানের হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়নে সভা। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে  চা  ব্যবসায়ীকে  কুপিয়ে হত্যা রূপগঞ্জে ইউটিউব ব্লগার জিসানের ছিনতাই হওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেফতার ০১ রূপগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শারদীয় দুর্গাপূজা-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে এক প্রস্তুতিমূলক ও বিশেষ আইনশৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ঘুরছেন ৮৮ হাজার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারী, প্রয়োজন ৯ হাজার কোটি টাকা। চবি কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক জোটগুলো থেকে মোট ১০টি প্যানেল ঘোষণা। টিসিবি পণ্য সরবরাহ ও বিক্রয় কেন্দ্রগুলোর সামনে অপেক্ষমাণ মানুষের সারি দিন দিন দীর্ঘ হচ্ছে। মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২৫’-এর মুকুট জিতেছেন মডেল ও অভিনেত্রী তানজিয়া জামান মিথিলা।

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ২০ শতাংশ দিতে প্রয়োজন ২১৬ কোটি দুই লাখ আর বছরে ২ হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

মোঃ রেহান উদ্দীন
  • আপডেট সময় : ০৫:৩১:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫ ১১৮৪ বার পড়া হয়েছে

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ২০ শতাংশ দিতে প্রয়োজন ২১৬ কোটি দুই লাখ আর বছরে ২ হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা শতকরা হারে দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রহণের জন্য শতকরা ২০ শতাংশ; ন্যূনতম ৩ হাজার টাকার নিচে নয় ও শতকরা ১৫ শতাংশ ও ১০ শতাংশ ন্যূনতম দুই হাজার টাকার নিচে নয়; এতে মাসে অতিরিক্ত প্রয়োজন হবে ২১৬ কোটি দুই লাখ টাকা। আর বছরে প্রয়োজন হবে ২ হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়ার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন। গত ১৩ আগস্ট ঢাকায় মহাসমাবেশ করেও এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা এ দাবি জানান। সেদিনই শিক্ষা উপদেষ্টা সচিবালয়ে শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে শিক্ষকরা উপদেষ্টার কাছে ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়ার দাবি তুলে ধরেন।

বৈঠকে সেদিন শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকদের কাছে জানতে চান ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া দিলে কত খরচ হবে। শিক্ষকরা এ হিসাব কষে দ্রুত জানানোর কথা জানিয়ে আসেন। এর প্রেক্ষিতে সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ২০ শতাংশ বাড়িভাড়ার হিসাব লিখিতভাবে জানিয়েছে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী নেতৃবৃন্দ।

শিক্ষকদের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী- বর্তমানে দেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী সাড়ে ৫ লাখ। তারা এখন ১০০০ টাকা হারে বাড়িভাড়া ভাতা পাচ্ছেন। অর্থাৎ, তাদের বাড়িভাড়া ভাতা দিতে প্রতিমাসে ৫৫ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে সরকারের।

বর্তমানে কর্মরত সাড়ে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারীকে ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া দিতে মাসে অতিরিক্ত প্রয়োজন হবে ২১৬ কোটি দুই লাখ টাকা। আর বছরে প্রয়োজন হবে ২ হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

এমপিওভুক্ত শিক্ষক নেতৃবৃন্দ এ হিসাব উপস্থাপন করে তাদের দাবির অংশে উল্লেখ করেছে, সব শিক্ষক-কর্মচারীকে ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া দিতে হবে। কারও মূল বেতন কম হলে যদি বাড়িভাড়া ভাতা কম হয়, সেক্ষেত্রে তাকে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা দিতে হবে।

01 (40)

শিক্ষক নেতৃবৃন্দ বলেন, শিক্ষা উপদেষ্টা ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতার হিসাব উপস্থাপন করতে বলেছিলেন। আমরা সেটা তৈরি করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিবকে দিয়েছি। আশা করি, সরকার আমাদের এ হিসাব যাচাই করে দ্রুত বাড়িভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন দেবে।

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের শতকরা হারে বেতন বৃদ্ধি করতে আর্থিক ব্যয় বিবরণী পাঠাতে তিন দপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২৬ আগস্ট মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেখানে এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীদের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ও সর্বনিম্ন ৩ হাজার টাকা এবং ১৫ ও ১০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ও সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা করে দেওয়ার ক্ষেত্রে কত খরচ হবে, তার ভিন্ন ভিন্ন হিসাব চাওয়া হয়েছে। মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এবং কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরেও পৃথকভাবে এ চিঠি পাঠানো হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, শিক্ষকদের দাবি অনুযায়ী শতকরা হারে বাড়িভাড়া বৃদ্ধির জন্য কত টাকা প্রয়োজন, সে সংক্রান্ত একটি খসড়া জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের কাছ থেকে তারা পেয়েছেন। তবে যে হিসাব উত্থাপন করা হয়েছে, তা অসম্পূর্ণ। গ্রেড অনুযায়ী শিক্ষকদের বেতন আলাদা। ফলে সব মিলিয়ে কত টাকা লাগবে, সে সংক্রান্ত একটি হিসাব অধিদপ্তরগুলোকে পাঠাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব বলেন, মাউশিতে যে চিঠি পাঠানো হয়েছে, সে একই চিঠি কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের মাধ্যমে পৃথকভাবে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হবে। তিন দপ্তর থেকে আর্থিক ব্যয়বিবরণী পাওয়ার পর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

মাউশিতে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা শতকরা হারে দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রহণের জন্য শতকরা ২০ শতাংশ; ন্যূনতম ৩ হাজার টাকার নিচে নয় ও শতকরা ১৫ শতাংশ ও ১০ শতাংশ ন্যূনতম দুই হাজার টাকার নিচে নয়; হারে বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়ার মাসিক ও বাৎসরিক আর্থিক সংশ্লেষ বিবরণী টেবিল আকারে প্রস্তুতপূর্বক পাঠানোর জন্য বলা হলো।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
superadmin
ট্যাগস :

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ২০ শতাংশ দিতে প্রয়োজন ২১৬ কোটি দুই লাখ আর বছরে ২ হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

আপডেট সময় : ০৫:৩১:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ২০ শতাংশ দিতে প্রয়োজন ২১৬ কোটি দুই লাখ আর বছরে ২ হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা শতকরা হারে দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রহণের জন্য শতকরা ২০ শতাংশ; ন্যূনতম ৩ হাজার টাকার নিচে নয় ও শতকরা ১৫ শতাংশ ও ১০ শতাংশ ন্যূনতম দুই হাজার টাকার নিচে নয়; এতে মাসে অতিরিক্ত প্রয়োজন হবে ২১৬ কোটি দুই লাখ টাকা। আর বছরে প্রয়োজন হবে ২ হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়ার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন। গত ১৩ আগস্ট ঢাকায় মহাসমাবেশ করেও এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা এ দাবি জানান। সেদিনই শিক্ষা উপদেষ্টা সচিবালয়ে শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে শিক্ষকরা উপদেষ্টার কাছে ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়ার দাবি তুলে ধরেন।

বৈঠকে সেদিন শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকদের কাছে জানতে চান ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া দিলে কত খরচ হবে। শিক্ষকরা এ হিসাব কষে দ্রুত জানানোর কথা জানিয়ে আসেন। এর প্রেক্ষিতে সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ২০ শতাংশ বাড়িভাড়ার হিসাব লিখিতভাবে জানিয়েছে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারী নেতৃবৃন্দ।

শিক্ষকদের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী- বর্তমানে দেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী সাড়ে ৫ লাখ। তারা এখন ১০০০ টাকা হারে বাড়িভাড়া ভাতা পাচ্ছেন। অর্থাৎ, তাদের বাড়িভাড়া ভাতা দিতে প্রতিমাসে ৫৫ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে সরকারের।

বর্তমানে কর্মরত সাড়ে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারীকে ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া দিতে মাসে অতিরিক্ত প্রয়োজন হবে ২১৬ কোটি দুই লাখ টাকা। আর বছরে প্রয়োজন হবে ২ হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

এমপিওভুক্ত শিক্ষক নেতৃবৃন্দ এ হিসাব উপস্থাপন করে তাদের দাবির অংশে উল্লেখ করেছে, সব শিক্ষক-কর্মচারীকে ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া দিতে হবে। কারও মূল বেতন কম হলে যদি বাড়িভাড়া ভাতা কম হয়, সেক্ষেত্রে তাকে কমপক্ষে ৩ হাজার টাকা বাড়িভাড়া ভাতা দিতে হবে।

01 (40)

শিক্ষক নেতৃবৃন্দ বলেন, শিক্ষা উপদেষ্টা ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতার হিসাব উপস্থাপন করতে বলেছিলেন। আমরা সেটা তৈরি করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিবকে দিয়েছি। আশা করি, সরকার আমাদের এ হিসাব যাচাই করে দ্রুত বাড়িভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন দেবে।

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের শতকরা হারে বেতন বৃদ্ধি করতে আর্থিক ব্যয় বিবরণী পাঠাতে তিন দপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ২৬ আগস্ট মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেখানে এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীদের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ও সর্বনিম্ন ৩ হাজার টাকা এবং ১৫ ও ১০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ও সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা করে দেওয়ার ক্ষেত্রে কত খরচ হবে, তার ভিন্ন ভিন্ন হিসাব চাওয়া হয়েছে। মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এবং কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরেও পৃথকভাবে এ চিঠি পাঠানো হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, শিক্ষকদের দাবি অনুযায়ী শতকরা হারে বাড়িভাড়া বৃদ্ধির জন্য কত টাকা প্রয়োজন, সে সংক্রান্ত একটি খসড়া জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের কাছ থেকে তারা পেয়েছেন। তবে যে হিসাব উত্থাপন করা হয়েছে, তা অসম্পূর্ণ। গ্রেড অনুযায়ী শিক্ষকদের বেতন আলাদা। ফলে সব মিলিয়ে কত টাকা লাগবে, সে সংক্রান্ত একটি হিসাব অধিদপ্তরগুলোকে পাঠাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব বলেন, মাউশিতে যে চিঠি পাঠানো হয়েছে, সে একই চিঠি কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের মাধ্যমে পৃথকভাবে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হবে। তিন দপ্তর থেকে আর্থিক ব্যয়বিবরণী পাওয়ার পর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

মাউশিতে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা শতকরা হারে দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রহণের জন্য শতকরা ২০ শতাংশ; ন্যূনতম ৩ হাজার টাকার নিচে নয় ও শতকরা ১৫ শতাংশ ও ১০ শতাংশ ন্যূনতম দুই হাজার টাকার নিচে নয়; হারে বাড়িভাড়া ভাতা দেওয়ার মাসিক ও বাৎসরিক আর্থিক সংশ্লেষ বিবরণী টেবিল আকারে প্রস্তুতপূর্বক পাঠানোর জন্য বলা হলো।